নরসিংদীতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সাংবাদিক গ্রেফতার
নরসিংদীতে তিন সাংবাদিককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে নিজ নিজ বাড়ি থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে ঘোড়াশাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক জহিরুল আলম বাদী হয়ে পলাশ থানায় তাদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা দায়ের করেন।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, দৈনিক গ্রামীণ দর্পণ পত্রিকার বার্তা সম্পাদক রমজান আলী প্রামাণিক (৪৫), একই পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার শান্ত বণিক (৩৫) ও অনলাইন পোর্টাল নরসিংদী প্রতিদিনের প্রকাশক ও সম্পাদক খন্দকার শাহিন (৩২)।
মামলার বিবরণ সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ এপ্রিল দুপুর ১২টার দিকে মামলার বাদী তার ফেসবুক আইডিতে ঢুকে দৈনিক গ্রামীণ দর্পণ পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে ‘ঘোড়াশালে চুরির অপবাদে যুবককে পিটিয়ে হত্যা পুলিশের’ শিরোনামে একটি এবং নরসিংদী প্রতিদিনে ‘ঘোড়াশাল ফাঁড়িতে নেয়ার পর মৃত্যু, অভিযোগ পিটিয়ে হত্যা করেছে পুলিশ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদন দুটোতে ঘোড়াশাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক ও মামলার বাদী জহিরুল আলমের বরাত দিয়ে একটি বক্তব্য প্রকাশ করা হয়। যা মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। প্রকৃতপক্ষে মুঠোফোন কিংবা সরাসরি ওই সাংবাদিকরা পরিদর্শক জহিরুল আলমের সঙ্গে কোন প্রকার যোগাযোগ না করেই বক্তব্য করেছে। এতে স্থানীয় অটোচালক ও ইজিবাইক চালকরা উত্তেজিত হয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করে। এতে আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পলাশ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হুমায়ুন কবির বলেন, মামলার প্রাথমিক তদন্তে ও উদ্ধারকৃত আলামতের ভিত্তিতে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। এরই প্রেক্ষিতে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, দৈনিক গ্রামীণ দর্পণ পত্রিকার বার্তা সম্পাদক রমজান আলী প্রামাণিক (৪৫), একই পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার শান্ত বণিক (৩৫) ও অনলাইন পোর্টাল নরসিংদী প্রতিদিনের প্রকাশক ও সম্পাদক খন্দকার শাহিন (৩২)।
মামলার বিবরণ সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ এপ্রিল দুপুর ১২টার দিকে মামলার বাদী তার ফেসবুক আইডিতে ঢুকে দৈনিক গ্রামীণ দর্পণ পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে ‘ঘোড়াশালে চুরির অপবাদে যুবককে পিটিয়ে হত্যা পুলিশের’ শিরোনামে একটি এবং নরসিংদী প্রতিদিনে ‘ঘোড়াশাল ফাঁড়িতে নেয়ার পর মৃত্যু, অভিযোগ পিটিয়ে হত্যা করেছে পুলিশ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদন দুটোতে ঘোড়াশাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক ও মামলার বাদী জহিরুল আলমের বরাত দিয়ে একটি বক্তব্য প্রকাশ করা হয়। যা মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। প্রকৃতপক্ষে মুঠোফোন কিংবা সরাসরি ওই সাংবাদিকরা পরিদর্শক জহিরুল আলমের সঙ্গে কোন প্রকার যোগাযোগ না করেই বক্তব্য করেছে। এতে স্থানীয় অটোচালক ও ইজিবাইক চালকরা উত্তেজিত হয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করে। এতে আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পলাশ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হুমায়ুন কবির বলেন, মামলার প্রাথমিক তদন্তে ও উদ্ধারকৃত আলামতের ভিত্তিতে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। এরই প্রেক্ষিতে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
Comments
Post a Comment